এক যুবক হোলি খেলতে এসেছিল, রাতে ভাইয়ের শ্বাশুড়ির চাহিদা পূরণ করেছিল।

এক যুবক হোলি খেলতে এসেছিল, রাতে ভাইয়ের শ্বাশুড়ির চাহিদা পূরণ করেছিল।

বিহারের মুজাফফরপুর থেকে এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা সামনে এসেছে। এখানে এক ছেলেকে ধরা পড়ে তার বড় ভাইয়ের শ্যালিকার সাথে বিয়ে দেওয়া হয়। হোলির দুই দিন আগে, বৈশালী জেলার এক যুবক তার বড় ভাইয়ের শ্বশুরবাড়িতে এসেছিল।

ইতিমধ্যে, যুবকটি গোপনে বড় ভাইয়ের শ্যালিকার চাহিদা পূরণ করে। পরিবারের সদস্যরা বিষয়টি বুঝতে পেরেছিলেন। এরপর, গ্রামবাসী এবং পরিবারের সদস্যরা স্থানীয় বিশার স্থান মন্দিরে খুব জাঁকজমকের সাথে যুবকটির সামাজিকভাবে বিয়ে দেন।

এই সময়, গ্রামবাসী এবং পরিবারের সদস্যরা মন্দিরে উপস্থিত ছিলেন। গ্রামবাসীদের বর-কনের সাথে ছবি তুলতে দেখা গেছে। এই বিয়ে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় তুমুল আলোচনা হচ্ছে। যুবকটির নাম রাকেশ কুমার, বৈশালী জেলার মহুয়া থানা এলাকার প্রাণপুরের বাসিন্দা। মেয়ের পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ওই যুবক মাত্র দুই দিন আগে এখানে এসেছিলেন এবং রাতের অন্ধকারে গোপনে বিয়ে করছিলেন। সে এই বিষয়টি জানতে পেরেছে। এরপর, পরিবারের সদস্যরা এবং গ্রামবাসীরা মিলে বিয়ে সম্পন্ন করেন।

রঙ লাগানোর সময় চাহিদা পূরণ হয়েছিল
তথ্য অনুযায়ী, রাকেশ কুমার তার বড় ভাই গুড্ডুর শ্বশুরবাড়িতে হোলি খেলতে এসেছিলেন। এই সময়, রাতে হোলিকা দহনের সময়, তিনি তার ভাইয়ের চাচাতো ভাইয়ের শ্বশুরের মেয়ের দাবি পূরণ করেছিলেন। মেয়েটির পরিবার যখন এই বিষয়টি জানতে পারে, তখন তারা হতবাক হয়ে যায়। এর পর পঞ্চায়েত বসে।

পঞ্চায়েতে গৃহীত সিদ্ধান্ত
পঞ্চায়েতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল যে যদি তারা দুজনেই একে অপরকে বেছে নেয় তবে বিবাহকে সামাজিক স্বীকৃতি দেওয়া উচিত। তবে, যুবকটি প্রথমে এতে তার আপত্তি প্রকাশ করেছিল। কিন্তু পরে সে রাজি হয়ে গেল। মন্দিরে অনুষ্ঠিত বিয়ের ছবি এবং ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হচ্ছে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *