দুপুর ২টায় পদত্যাগ না হলে চাকরি যাবে! ফ্রেশারের উপর অবিচারের অভিযোগ

একটি ভাইরাল রেডিট পোস্টে কর্মক্ষেত্রে অবিচারের চাঞ্চল্যকর ঘটনা প্রকাশ পেয়েছে। একজন ফ্রেশারকে, যিনি ২০২৪ সালে স্নাতক হয়ে ক্যাম্পাস প্লেসমেন্টের মাধ্যমে একটি কো ম্পা নিতে যোগ দিয়েছিলেন, হঠাৎ পদত্যাগ করতে বলা হয়েছে। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, তিনি চার মাস ধরে বেঞ্চে রয়েছেন এবং তাঁর “প্রয়োজনীয় দক্ষতার অভাব”। অথচ, তাঁকে কোনও প্রকল্প দেওয়া হয়নি, যা তাঁর দক্ষতা প্রমাণের সুযোগ থেকে বঞ্চিত করেছে। r/india সাবরেডিটে শেয়ার করা এই পোস্টে তাঁর বন্ধু এই ঘটনার বিস্তারিত জানিয়েছেন, যা নেটিজেনদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। এই ঘটনা কি কর্পোরেট জগতের নীতিহীনতার নতুন উদাহরণ?
প্রথম ছয় মাস প্রশিক্ষণে কাটানোর পর সম্প্রতি তাঁকে পূর্ণকালীন কর্মচারী হিসেবে নিশ্চিত করা হয়েছিল। কিন্তু হঠাৎ এইচআর-এর ফোন কল তাঁকে হতবাক করেছে। তাঁকে দুপুর ২টার মধ্যে পদত্যাগ করতে বলা হয়, নইলে বিকেল ৩টায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে বরখাস্ত করা হবে। এই হুমকির পেছনে কোনও সুনির্দিষ্ট প্রকল্পে কাজ না করানোর বিষয়টি উল্লেখ করা হয়নি। এই ঘটনা ফ্রেশারদের প্রতি কর্পোরেট সংস্কৃতির নিষ্ঠুরতা ও সুযোগের অভাবের প্রশ্ন তুলেছে। এই অবিচার কি নতুন প্রজন্মের কর্মজীবনের স্বপ্ন ভাঙবে, নাকি সংস্কারের দাবি তুলবে?