পুরীতে রথযাত্রা চলাকালীন শ্রীগুন্ডিচা মন্দিরের কাছে প্রবল ভিড়ে পদপিষ্ট হয়ে তিন পুণ্যার্থীর মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে দুজন মহিলা। এই মর্মান্তিক ঘটনায় ৫০ জনের বেশি আহত হয়েছেন এবং তাদের পুরীর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে। ওড়িশার আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন এবং দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। ওড়িশা পুলিশের ডিজি ওয়াইবি খুরানিয়া ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেছেন। এই দুর্ঘটনা রাজ্যজুড়ে গভীর শোকের ছায়া ফেলেছে।

এদিকে, কসবা গণধর্ষণ কাণ্ডের প্রতিবাদে লালবাজারের লকআপে দীর্ঘ ১৪ ঘণ্টা কাটানোর পর অবশেষে মুক্তি পেয়েছেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার সহ ৩২ জন। মুক্তি পেয়ে তিনি রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়ে বলেন, রাজ্যে গণতন্ত্র বলে কিছু নেই এবং এটি “গণতন্ত্রের বধ্যভূমিতে” পরিণত হয়েছে। তিনি কসবা কাণ্ডকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা না বলে রাজ্যে নারী নির্যাতনের ধারাবাহিকতা বলে উল্লেখ করেন। এই ঘটনার তদন্তে কলকাতা পুলিশ পাঁচ সদস্যের একটি বিশেষ তদন্তকারী দল (SIT) গঠন করেছে এবং ইতিমধ্যেই চারজনকে গ্রেফতার করেছে।