বিহারের জেহানাবাদের পাটনা-গয়া প্রধান সড়কে ১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৭.৪৮ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি নতুন সড়ক এখন স্থানীয়দের কাছে দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সড়কটি মসৃণ এবং চওড়া হলেও, এর মাঝখানে এলোমেলোভাবে দাঁড়িয়ে আছে অসংখ্য বড় গাছ, যা চালকদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকির সৃষ্টি করছে। জেলা প্রশাসন রাস্তা তৈরির সময় বন বিভাগের কাছে গাছ সরানোর অনুমতি চেয়েছিল, কিন্তু বন বিভাগ ১৪ হেক্টর বনভূমির ক্ষতিপূরণ দাবি করায় সেই অনুমতি মেলেনি। এরপর জেলা প্রশাসন অদ্ভুতভাবে গাছগুলো না সরিয়েই রাস্তা নির্মাণ কাজ চালিয়ে যায়, যার ফলে এটি এখন দুর্ঘটনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।

हरित क्रांति जब लिखी जा रही थी तो उसके कुछ पन्ने उड़ के जहानाबाद बिहार की इस सड़क पे आ गए थे,

इसलिए ये 7.48 किमी की सड़क पे लगे ये दर्जनों पेड़ों की फ़ाइल वन विभाग और प्रशासन के चक्कर काट रही है,

अगर इस बीच कोई मर मुरा जाएगा तो 100 करोड़ तो खर्च हुए ही हैं , एक आध करोड़ मुआवजा… pic.twitter.com/3HjPiHNrRg

— खुरपेंच (@khurpenchh) June 29, 2025

রাস্তার মাঝখানে গাছের অবস্থানের কারণে ইতিমধ্যে বেশ কিছু দুর্ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, এই রাস্তা মানুষের জীবন বিপন্ন করছে এবং এটি যেন একটি “মৃত্যুর ফাঁদ”। যদিও এই বিষয়ে একাধিক প্রশ্ন উঠেছে, জেলা প্রশাসন গাছগুলো সরানোর জন্য কোনো সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নিচ্ছে না বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করছেন। এ অবস্থায় বড় কোনো দুর্ঘটনার দায় কার হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।