অতিরিক্ত কাজের চাপ ও অবাস্তব লক্ষ্য পূরণের জন্য কর্মীদের উপর এইচডিএফসি ব্যাঙ্কের বসের চাপ! ভিডিও ভাইরাল

একটি ভিডিও সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে, যেখানে এক ম্যানেজারকে কর্মঘণ্টার বাইরেও কাজ করার জন্য এবং অবাস্তব লক্ষ্য পূরণের জন্য কর্মীদের উপর চাপ সৃষ্টি করতে দেখা যাচ্ছে। এই ফুটেজটি অনলাইনে তীব্র আলোচনার জন্ম দিয়েছে, যেখানে অনেকে তাদের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা শেয়ার করছেন এবং বসের অনুপযুক্ত আচরণ ও আপত্তিকর ভাষার ব্যবহারের জন্য সমালোচনা করছেন।
ভাইরাল ভিডিওটিতে, মহিলাটিকে তেলেগু ভাষায় কর্মীদের সময় নিয়ে কথা বলতে দেখা যাচ্ছে। তিনি জোর দিয়ে বলছেন যে এটি কোনো সরকারি চাকরি নয় এবং যারা লক্ষ্য পূরণ করতে পারছেন না, তাদের পদত্যাগ করার দাবি জানাচ্ছেন। উল্লিখিত লক্ষ্যটি ছিল ৯০ কোটি টাকা, এবং তিনি সতর্ক করে বলেন যে, এক টাকা কম হলেও তা সহ্য করা হবে না।
ম্যানেজারের আচরণে অনলাইন প্রতিক্রিয়া
ভিডিওটি অনলাইনে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। অনেকে কর্মক্ষেত্রে চাপ এবং খারাপ আচরণের অনুরূপ অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন। ম্যানেজারের কঠোর ভাষা ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে এবং মানুষ এই ধরনের ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির সমালোচনা করছেন।
তার বক্তৃতায়, তিনি কর্মীদের বলছেন যে যদি তারা লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হন, তাহলে যেন তার বা অফিসের কাছে না আসেন। পরিবর্তে, তিনি তাদের আইডিবিআই (IDBI) বা আইডিএফসি (IDFC)-এর মতো কাছাকাছি ব্যাঙ্কগুলিতে চাকরি খোঁজার পরামর্শ দিচ্ছেন। এই বিবৃতি কর্মক্ষেত্রের নৈতিকতা এবং কর্মীদের প্রতি আচরণের বিষয়ে বিতর্ক আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
কো ম্পা নির নীতির ব্যাখ্যা?
ভিডিওটিতে মহিলাটিকে এইচডিএফসি (HDFC)-এর কো ম্পা নির নীতি ব্যাখ্যা করতে দেখা যাচ্ছে। তার এই পদ্ধতি কো ম্পা নিগুলো কীভাবে প্রত্যাশা প্রকাশ করে এবং তাদের কর্মীদের পরিচালনা করে, সে সম্পর্কে প্রশ্ন তুলেছে।
ভিডিওটির প্রভাব থাকা সত্ত্বেও, ওয়ানইন্ডিয়া (Oneindia) দ্বারা এর সত্যতা এখনও যাচাই করা হয়নি। এই অনিশ্চয়তা কর্মক্ষেত্রের গতিশীলতা এবং ব্যবস্থাপকের আচরণ সম্পর্কে চলমান আলোচনায় আরও একটি স্তর যোগ করেছে।
This is shocking behaviour @HDFC_Bank is this how you treat employees?
— Kishan Kumar (@Kishan_Janasena) July 5, 2025
You know what are the after effects of these meetings.
Because of B!T©π€$ like her,visiting HDFC banks for any work has become very unpleasant,once they see statement literally beg for taking policies etc. pic.twitter.com/VvpmTdY0Ly