কসবা কলেজে উপাধ্যক্ষের রহস্যময় আগমন-প্রস্থান! রেজিস্টারের সময় নিয়ে ধুন্ধুমার বিতর্ক

২৫ জুন কসবা কলেজের রেজিস্টার খাতায় উপাধ্যক্ষ নয়না চট্টোপাধ্যায়ের কলেজে ঢোকার সময় লেখা হয়েছে সকাল ৯টা ৪৫ মিনিট, আর বেরোনোর সময়ও লেখা হয়েছে ঠিক ৯টা ৪৫ মিনিট। এই অদ্ভুত সময় দেখে প্রশ্ন উঠেছে, তিনি কি সেদিন রাত ৯টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত কলেজে ছিলেন, নাকি কলেজে ঢুকেই তৎক্ষণাৎ বেরিয়ে গিয়েছিলেন? এই ঘটনা নিয়ে তৈরি হয়েছে ব্যাপক ধোঁয়াশা, যা কলেজের অভ্যন্তরীণ বিষয়গুলো নিয়ে নতুন করে জল্পনা তৈরি করেছে।
এই প্রশ্নের উত্তরে নয়না চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, গত ২৫ জুন তিনি সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে কলেজে প্রবেশ করেন এবং সিলেবাস কমিটির একটি বৈঠকের জন্য সকাল ১০টায় আবার বেরিয়ে যান। তবে রেজিস্টারে তাঁর সই ও সময় লেখার অসঙ্গতি নিয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। রেজিস্টারের এই গরমিল নিয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষের তরফে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা না আসায় বিষয়টি আরও জটিল হয়েছে, এবং এ নিয়ে নানান মহলে আলোচনা চলছে।
কসবা কলেজে উপাধ্যক্ষের রহস্যময় আগমন-প্রস্থান! রেজিস্টারের সময় নিয়ে ধুন্ধুমার বিতর্ক
২৫ জুন কসবা কলেজের রেজিস্টার খাতায় উপাধ্যক্ষ নয়না চট্টোপাধ্যায়ের কলেজে ঢোকার সময় লেখা হয়েছে সকাল ৯টা ৪৫ মিনিট, আর বেরোনোর সময়ও লেখা হয়েছে ঠিক ৯টা ৪৫ মিনিট। এই অদ্ভুত সময় দেখে প্রশ্ন উঠেছে, তিনি কি সেদিন রাত ৯টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত কলেজে ছিলেন, নাকি কলেজে ঢুকেই তৎক্ষণাৎ বেরিয়ে গিয়েছিলেন? এই ঘটনা নিয়ে তৈরি হয়েছে ব্যাপক ধোঁয়াশা, যা কলেজের অভ্যন্তরীণ বিষয়গুলো নিয়ে নতুন করে জল্পনা তৈরি করেছে।
এই প্রশ্নের উত্তরে নয়না চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, গত ২৫ জুন তিনি সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে কলেজে প্রবেশ করেন এবং সিলেবাস কমিটির একটি বৈঠকের জন্য সকাল ১০টায় আবার বেরিয়ে যান। তবে রেজিস্টারে তাঁর সই ও সময় লেখার অসঙ্গতি নিয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। রেজিস্টারের এই গরমিল নিয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষের তরফে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা না আসায় বিষয়টি আরও জটিল হয়েছে, এবং এ নিয়ে নানান মহলে আলোচনা চলছে।