অপারেশন সিন্দুর: ভারতকে ফাঁকি দিতে গিয়ে পাকিস্তানের সব গোপন রহস্য ফাঁস! মার্কিন পাইলটের চাঞ্চল্যকর দাবি

‘অপারেশন সিন্দুর’-এর সময় ভারত এমন এক বিশেষ কৌশল অবলম্বন করে পাকিস্তানকে ধোঁকা দিয়েছিল যে, তাদের সমস্ত গোপন রহস্য উন্মোচিত হয়ে পড়ে। এই অভিযানের মাধ্যমে ভারতীয় বিমানবাহিনীর (IAF) উন্নত ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার (EW) কৌশল বিশ্বজুড়ে আলোচিত হয়েছে। প্রাক্তন আমেরিকান পাইলট রায়ান বোডেনহেইমার ভারতীয় বিমানবাহিনীর কৌশলকে “সর্বকালের সেরা স্পুফিং এবং প্রতারণা” হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি এই সাফল্যের কৃতিত্ব রাফাল জেটের এক্স-গার্ড জ্যামিং ডেকয় এবং স্পেক্ট্রা ইডব্লিউ সুইটকে দিয়েছেন, যা পাকিস্তানের পিএল-১৫ই ক্ষেপণাস্ত্রগুলোকে বিভ্রান্ত করতে সক্ষম হয়েছিল।
‘অপারেশন সিন্দুর’ শুরু হয়েছিল ২০২৫ সালের ৭ই মে, যখন ভারতীয় বিমানবাহিনী ২২শে এপ্রিল জম্মু ও কাশ্মীরের पहलগামে সন্ত্রাসী হামলার (যেখানে ২৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছিলেন) প্রতিশোধ হিসেবে এই অভিযান চালায়। এই অভিযানে ভারতীয় বিমানবাহিনী পাকিস্তানের অভ্যন্তরে এবং পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের (PoK) নয়টি সন্ত্রাসী ঘাঁটিকে লক্ষ্যবস্তু করে। রাফাল, সুখোই সু-৩০ এমকেআই এবং মিরাজ ২০০০ জেটগুলো ভারতীয় আকাশসীমা ত্যাগ না করেই SCALP ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র এবং স্পাইস-২০০০ বোমা ব্যবহার করে নির্ভুল হামলা চালায়। পাকিস্তান দাবি করেছিল যে তারা তিনটি রাফাল সহ পাঁচটি ভারতীয় জেট ভূপাতিত করেছে। কিন্তু ভারতীয় সূত্র এবং আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা এই দাবি প্রত্যাখ্যান করে বলেন যে, সেগুলো ছিল ধ্বংসপ্রাপ্ত ডেকয় (এক্স-গার্ড) এবং আসল রাফাল জেট নয়। এই অভিযানে ভারতীয় বিমানবাহিনীর ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার কৌশলগুলো পাকিস্তান বিমানবাহিনীকে (PAF) সম্পূর্ণভাবে বিভ্রান্ত করে দিয়েছিল।