তোমার বয়স কি ৪০ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে?.. তাহলে তোমাকে এটা পড়তে হবে..!!

তোমার বয়স কি ৪০ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে?.. তাহলে তোমাকে এটা পড়তে হবে..!!

মন তাৎক্ষণিকভাবে তা গ্রহণ করে না। কিন্তু সত্যি বলতে, আমাদের কেউই আর বেশিদিন বাঁচবে না।

যখন আমি যাব, তখন আমি আমার সাথে কিছু নেব না।

তাই মিতব্যয়ী হোন।

এটা করো না।

আপনার যতটুকু খরচ করা প্রয়োজন, কেবল ততটুকুই খরচ করুন। যখন তোমার খুশি থাকার প্রয়োজন তখনই খুশি থাকো।

চিন্তা না করে যতটা সম্ভব দান করুন!

কিছু নিয়ে চিন্তা করো না। তুমি কি কোন কিছু নিয়ে চিন্তা করা বন্ধ করতে পারো? যে আসবে, সে আসবেই!

আমাদের মৃত্যুর পর
তোমার সম্পত্তির কী হবে তা নিয়ে চিন্তা করো না। এমন পরিস্থিতিতে অন্যদের প্রশংসা বা সমালোচনা করা
তুমি জানো না।

তুমি কঠোর পরিশ্রম করে যা কিছু সংগ্রহ করেছো, তোমার জীবনের সাথে সাথে তাও হারিয়ে যাবে।

তুমি কিছু না বলেই সেগুলো পূরণ হবে।

তোমার সন্তানদের নিয়ে চিন্তা করো না। তাদের
জীবন তাদের জন্য যেমন নির্ধারিত আছে তেমনই হবে।

তুমি এটা কোনভাবেই পরিবর্তন করতে পারবে না!

শুধু টাকা রোজগারের জন্য টাকা খুঁজতে ঘুরবেন না। শেয়ার বাজারের দিকে মাথা রেখে ঘুমাতে যাবেন না।
তোমার স্বাস্থ্য টাকার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ।

টাকা দিয়ে স্বাস্থ্য কেনা যায় না!

এক হাজার একর কৃষি জমি থাকা সত্ত্বেও, একদিন
আধা কেজির বেশি ভাত খাবেন না।

যদিও এটি একটি প্রাসাদ ছিল, তবুও আপনার চোখ বন্ধ করে শান্তিতে ঘুমানোর জন্য যথেষ্ট জায়গা ছিল।
যথেষ্ট। তাই যদি তোমার কিছু থাকে, তাহলে নিশ্চিত থাকুন যে যথেষ্ট!

প্রতিটি পরিবার, প্রতিটি ব্যক্তির সমস্যা আছে। তুমি কি আমাকে এমন একজন মানুষ দেখাতে পারো যার কোন সমস্যা নেই?
তাই নিজেকে কারো সাথে তুলনা করো না।

সম্পদ, খ্যাতি,
সামাজিক পরিস্থিতির কারণে আপনার মনকে বিভ্রান্ত হতে দেবেন না।

তোমার সুখী, সুস্থ এবং দীর্ঘ জীবনযাপন করা উচিত।
অন্যদের জন্য আদর্শ হও!

কেউ বদলায় না। কাউকে বদলানোর চেষ্টা করো না।
তাহলে তুমি কেবল তোমার সময় এবং স্বাস্থ্য নষ্ট করবে।

নিজের পরিস্থিতি তৈরি করো,
এতে সর্বদা খুশি থাকো। তুমি সুস্থ এবং সুখী থাকবে।

মানসিক সুখই স্বাস্থ্যের ভিত্তি!

যখন তুমি উৎসাহী হও, তখন রোগগুলো মুহূর্তের মধ্যে সেরে যায়। যারা প্রতিদিন উৎসাহী থাকেন তারা কখনও অসুস্থ হন না।

ভালো মেজাজ, ব্যায়াম, রোদ, ভালো খাবার এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিন আপনাকে আগামী ২০ বা ৩০ বছর ধরে সুন্দর রাখবে।
এটা তোমাকে বাঁচাবে!!

বলো, আর কি লাগবে?

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল আপনার চারপাশে যা ঘটছে তা ভালো কিনা তা নিশ্চিত করা।

আগামী দিনগুলিতে আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *