সিআইএ-র ফাঁস হওয়া একটি রিপোর্টে ১৯৮৯-৯০ সালের এক ভয়াবহ ঘটনার উল্লেখ রয়েছে, যেখানে সোভিয়েত ইউনিয়নের ২৩ জন সৈন্য ইউক্রেন বা সাইবেরিয়ার একটি প্রশিক্ষণ শিবিরে উড়ন্ত সসারের মুখোমুখি হয়। কেজিবি’র ২৫০ পৃষ্ঠার ফাইল অনুসারে, একজন সৈন্য ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে সসারটি ভূপাতিত করলে, পাঁচটি বড় মাথা ও কালো চোখবিশিষ্ট অদ্ভুত প্রাণী বেরিয়ে আসে। এই প্রাণীরা রহস্যময় শক্তি ব্যবহার করে ২৩ জন সৈন্যের বেশিরভাগকে পাথরের মূর্তিতে রূপান্তরিত করে। বেঁচে যাওয়া সৈন্যরা হতবাক হয়ে যায়। রিপোর্টটি এই ঘটনাকে “ভিনগ্রহী প্রতিশোধ” হিসেবে বর্ণনা করে।

এই ঘটনা সত্যিই ভিনগ্রহীদের কাজ, নাকি সোভিয়েত গোপন প্রযুক্তির আড়ালে গল্প, তা অজানা। ইউএফও গবেষক ড. অমিত শর্মা বলেন, “এই রিপোর্ট মহাবিশ্বে বহির্জাগতিক সভ্যতার সম্ভাবনাকে উসকে দেয়, তবে প্রমাণের অভাবে এটি কল্পনা বলে মনে হয়।” প্রাণী বা মহাকাশযানের পরবর্তী গতিবিধি সম্পর্কে কোনো তথ্য নেই।

এই ফাঁস ইউএফও বিশ্বাসীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক তৈরি করেছে। সরকারি গোপনীয়তা ও ভিনগ্রহী অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। ঘটনাটি অমীমাংসিত থাকলেও, এটি মানুষের কৌতূহল ও ভয়কে উসকে দিয়েছে। ভবিষ্যতে এই রহস্যের উত্তর মিলতে পারে।