২২ এপ্রিল গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ১৪ ফিলিস্তিনি, বেশিরভাগ নারী ও শিশু, নিহত হয়েছেন। খান ইউনিসে একটি বহুতল ভবনে হামলায় একটি পরিবারের চার শিশুসহ নয়জন মারা যান। জাবালিয়ায় একটি গ্যারেজে মিশর ও কাতারের পাঠানো নয়টি বুলডোজার, একটি জলর ট্যাঙ্কার, জেনারেটর ও নিকাশী পাম্প ট্রাক ধ্বংস হয়। গাজার সিভিল ডিফেন্স কর্মকর্তা মোহাম্মদ এল-মুগের বলেন, “এই সরঞ্জামের অবস্থান ইসরায়েলের সঙ্গে সমন্বয় করা ছিল। এটি আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন।” ইসরায়েলি সেনাবাহিনী কোনো মন্তব্য করেনি, তবে দাবি করেছে, তারা শুধু হামাসের ঘাঁটি লক্ষ্য করে।

একই দিন বৈরুতে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় সুন্নি সংগঠন জামা ইসলামিয়ার কমান্ডার হুসেইন আতাভি নিহত হন। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানায়, আতাভি হামাসের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এবং ইসরায়েলে হামলার পরিকল্পনা করছিলেন। লেবাননের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, টায়ার প্রদেশে আরেকটি হামলায় একজন নিহত। বিশ্লেষকরা বলছেন, হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও ইসরায়েলের এই হামলা মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা বাড়াবে। গাজায় ধ্বংসাবশেষ অপসারণ বন্ধ হওয়ায় মানবিক সংকট আরও গভীর হবে।