ভারতের র্যাম্পেজ মিসাইল: পাকিস্তানের ক্ষেপণাস্ত্র নিষ্ফল

পহেলগাম হামলার পর ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার মধ্যে ভারতের র্যাম্পেজ মিসাইল পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জ করছে। ইসরায়েলের সহযোগিতায় তৈরি এই সুপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র, যা শব্দের চেয়ে দ্রুত গতিতে ২৫০ কিমি দূরের লক্ষ্য নির্ভুলভাবে ধ্বংস করতে পারে, ভারতের মিগ-২৯কে ও সু-৩০ এমকেআই যুদ্ধবিমানে সংহত। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ অজয় সিং বলেন, “র্যাম্পেজ পাকিস্তানের রাডার ও জ্যামারকে অকেজো করে বাঙ্কার-বিমানঘাঁটি ধ্বংস করতে সক্ষম।” ইসরায়েল ইরানের বিরুদ্ধে এটি সফলভাবে ব্যবহার করেছে।
পাকিস্তানের অর্থনৈতিক সংকট ও সীমিত গোলাবারুদ ভারতের নৌ-বিমান শক্তির কাছে দুর্বল। নিয়ন্ত্রণরেখায় গোলাগুলি ও ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা সত্ত্বেও, আন্তর্জাতিক প্রতিরক্ষা পত্রিকাগুলো জানায়, পাকিস্তান এক সপ্তাহের বেশি যুদ্ধ চালাতে অক্ষম। ভারতের আইএনএস বিক্রান্তে মোতায়েন র্যাম্পেজ সমুদ্র থেকে স্থল লক্ষ্য ধ্বংসে গেম-চেঞ্জার। বিশ্লেষক রীতা শর্মা বলেন, “পাকিস্তানের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা এর সামনে অচল।” ভারতের কূটনৈতিক পদক্ষেপ ও সামরিক প্রস্তুতি পাকিস্তানের কৌশলগত দুর্বলতা প্রকাশ করছে।
র্যাম্পেজের ইলেকট্রনিক জ্যামার-প্রতিরোধী ক্ষমতা ও দেয়াল-ভেদন শক্তি ভারতের যুদ্ধকৌশলকে নতুন মাত্রা দিয়েছে। এই অস্ত্র পাকিস্তানের আত্মবিশ্বাস কমিয়ে আঞ্চলিক ভারসাম্যে ভারতের আধিপত্য তুলে ধরছে।