পাকিস্তানের নোংরা ছক উন্মোচিত!

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে রাতের নিস্তব্ধতা এখন বিপদের সংকেত। পাকিস্তান রাতে ড্রোন হামলা তীব্র করেছে, যা শুধু আক্রমণ নয়, একটি সুচিন্তিত কৌশলের অংশ। এই ড্রোনগুলি ভারতের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে ক্লান্ত ও বিভ্রান্ত করার লক্ষ্যে পাঠানো হয়। সস্তা ড্রোনের ঢেউ ভারতকে ব্যয়বহুল ক্ষেপণাস্ত্র ও ইন্টারসেপ্টর ব্যবহারে বাধ্য করে, যা সম্পদের অপচয় ঘটায়। এছাড়া, কিছু ড্রোন গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ করে, ভারতের রাডার, ক্ষেপণাস্ত্র অবস্থান ও প্রতিরক্ষা ঢালের দুর্বলতা খুঁজে বের করে। এই কৌশল, যাকে ‘মাস্কিরোভকা’ বলা হয়, ভারতের মনোযোগ ভুল দিকে সরিয়ে মূল আক্রমণের পথ প্রশস্ত করে। রাতের হামলা ভারতের প্রতিক্রিয়া বিশ্লেষণ করে, যা পাকিস্তানকে ভবিষ্যৎ আক্রমণের জন্য তথ্য দেয়।
এই ক্রমাগত রাত্রিকালীন হামলা সৈন্য ও নাগরিকদের মধ্যে মানসিক চাপ সৃষ্টি করে, স্থানীয়দের মনে ভয় ও রাজনৈতিক অস্থিরতা ছড়ায়। পাকিস্তান চায় ভারত তার উচ্চ-প্রযুক্তি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, যেমন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র বা ইলেকট্রনিক যুদ্ধ প্রযুক্তি, ব্যবহার করুক, যাতে তারা এর ক্ষমতা বুঝে ভবিষ্যতে জ্যাম বা নিষ্ক্রিয় করতে পারে। তবে ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী এই ড্রোনগুলিকে গুলি করে ভূপাতিত করছে, প্রতিরক্ষা ঢালকে অটুট রাখছে। রাতের এই গোপন যুদ্ধ শুধু সামরিক নয়, মনস্তাত্ত্বিক ও রাজনৈতিক চাপ সৃষ্টিরও খেলা।