ডামি ড্রোনের ধোঁকা: ভারতের কৌশলে পাকিস্তানের পরাজয়

অপারেশন সিন্দুরে ভারতীয় বিমান বাহিনী (আইএএফ) পাকিস্তানের রাডারকে প্রতারিত করতে ব্রিটেনের ডিজাইন করা ‘বানশি জেট ৪০+’ ডামি ড্রোন ব্যবহার করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। এই ড্রোন, যা সুখোই-৩০ বা মিগ-২৯-এর মতো দেখতে, পাকিস্তানের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমকে সক্রিয় করতে বাধ্য করে। ফলে পাকিস্তানের এইচকিউ-৯ মিসাইল সিস্টেম ও রাডারের অবস্থান প্রকাশ পায়, যা ভারতের কৌশলগত সাফল্যের পথ খুলে দেয়।
এই প্রতারণার পর ভারত ইসরায়েলি হারোপ লইটারিং মিউনিশন দিয়ে পাকিস্তানের রাডার ও কমান্ড সেন্টার ধ্বংস করে। এরপর ১৫টি ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্র ও রাফাল জেট থেকে ছোড়া স্কাল্প মিসাইল দিয়ে ১১টি পাকিস্তানি বিমান ঘাঁটি বিধ্বস্ত হয়। প্রতিরক্ষা বিশ্লেষক মাইকেল ক্লার্ক বলেন, “ভারতের এই কৌশল আধুনিক যুদ্ধের একটি মাস্টারক্লাস।” পাকিস্তানের দাবি, তারা পাঁচটি ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করেছে, তবে ভারতীয় সূত্র ও পিআইবি এটিকে মিথ্যা বলে প্রমাণ করেছে, নিশ্চিত করে যে কোনো রাফাল হারায়নি।
এই ঘটনা ভারতের প্রযুক্তিগত ও কৌশলগত শ্রেষ্ঠত্ব প্রকাশ করেছে। পাকিস্তানের প্রচারণা, যা সামাজিক মাধ্যমে ভুয়ো ছবি দিয়ে ছড়িয়েছিল, ব্যর্থ হয়েছে। এই অপারেশন ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ড্রোন যুদ্ধের নতুন অধ্যায় খুলেছে।