চার হামলায় পাকিস্তান নতজানু! ভারতের বিমানশক্তি কীভাবে জয়ী হল?

ভারতীয় বিমান বাহিনীর চারটি নির্ভুল বিমান হামলা পাকিস্তানকে নতজানু করেছে, যা পহেলগাম সন্ত্রাসী হামলার জবাবে শুরু হওয়া ‘অপারেশন সিন্দুর’-এর অংশ। রাফালে ও সুখোই-৩০ এমকেআই থেকে ছোড়া এসসিএএলপি ও ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্র পাকিস্তানের চাকলালা (নূর খান), জ্যাকোবাবাদ ও ভোলারী বিমানঘাঁটি ধ্বংস করেছে। প্রথম হামলাতেই পাকিস্তানের নর্দার্ন এয়ার কমান্ড নিশ্চিহ্ন হয়। এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ৩১৫ কিলোমিটার দূর থেকে পাকিস্তানের এসএএবি-২০০০ এইডব্লিউইএন্ডসি বিমান ভূপাতিত করে। এই হামলাগুলো পাকিস্তানের বিমান প্রতিরক্ষা ও স্থল সম্পদকে নিষ্ক্রিয় করে দেয়, যার ফলে তাদের পাল্টা আক্রমণের পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়। মাত্র ৮ ঘণ্টায় পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান আল-মারসুস’ ধূলিসাৎ হয়।
দ্বিতীয় ও তৃতীয় হামলায় পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়ে। চতুর্থ হামলায় জ্যাকোবাবাদ ও ভোলারী বিমানঘাঁটি ধ্বংস হয়, যেখান থেকে পাকিস্তান প্রতিশোধমূলক হামলার পরিকল্পনা করেছিল। এই অভূতপূর্ব আক্রমণে পাকিস্তান এতটাই বিপর্যস্ত হয় যে তারা ১০ মে আমেরিকার কাছে যুদ্ধবিরতির আবেদন করে। ভারতের এই সামরিক শক্তি প্রদর্শন শুধু পাকিস্তানকে পরাজিত করেনি, বরং বিশ্বে ভারতের কৌশলগত শ্রেষ্ঠত্বের বার্তা দিয়েছে। এই অপারেশন ভারতীয় সেনাবাহিনীর নির্ভুলতা, প্রযুক্তি ও সাহসের প্রতীক হয়ে উঠেছে।