ভারতের ‘অপারেশন সিন্দুরে’ পাকিস্তানে ধ্বংসাত্মক হামলা, ব্রহ্মোসে ভেদ ৩১৫ কিমি ভিতরে

১০ মে গভীর রাতে ভারত ‘অপারেশন সিন্দুর’ নামে এক পাল্টা সামরিক অভিযানে পাকিস্তানের ভেতরে প্রায় ৩১৫ কিমি পর্যন্ত প্রবেশ করে। ভারতীয় বায়ুসেনা ও মিসাইল সিস্টেমের সমন্বয়ে পরিচালিত এই অভিযানে ব্রহ্মোস ও স্ক্যাল্প মিসাইল দিয়ে পাকিস্তানের সন্ত্রাসী ঘাঁটি, সামরিক বিমানঘাঁটি ও ফাইটার জেট-কে নিশানা করা হয়।
পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডির কাছে নূর খান এয়ারবেস ছিল এই হামলার প্রধান লক্ষ্য। ভারতীয় SU-30 MKI যুদ্ধবিমান থেকে ছোঁড়া ব্রহ্মোস মিসাইল ও রাফাল জেট থেকে স্ক্যাল্প মিসাইল ছোঁড়া হয়। রিপোর্ট অনুযায়ী, পাকিস্তানের দুই F-16, এক JF-17, এক C-130J ও একটি AWACS এয়ারক্রাফট ধ্বংস হয়। এই ধাক্কায় পাকিস্তান আমেরিকার মধ্যস্থতার আশ্রয় চায়।
চীন ও তুর্কির প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ব্যর্থ, পাকিস্তান আতঙ্কে
অভিযানের সময় চীন ও তুর্কির দেওয়া HQ-16 ও HQ-9 এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমও ব্যর্থ হয় ভারতের হামলা ঠেকাতে। ভারতীয় ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার পাকিস্তানের রাডার ও কমিউনিকেশন সম্পূর্ণ অচল করে দেয়। এতে একটিও ভারতীয় মিসাইল বাধা পায়নি।
এই ব্যর্থতার পর পাকিস্তান এখন তুর্কির SIPER-1 ও SIPER-2 এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম কেনার কথা ভাবছে। SIPER-1 এর পাল্লা ৭০ কিমি এবং এটি ইতিমধ্যেই কার্যকর, তবে SIPER-2 এখনো পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে।
এস-৪০০ ও ব্রহ্মোসের কার্যক্ষমতায় মুগ্ধ বিশ্ব, পাকিস্তান বিপাকে
অন্যদিকে ভারতের S-400 ডিফেন্স সিস্টেম সফলভাবে পাকিস্তানের বেশ কিছু ক্রুজ মিসাইল ও ড্রোন ধ্বংস করে। ব্রহ্মোস মিসাইলের নিখুঁত আঘাতে পাকিস্তানের কমান্ড-এন্ড-কন্ট্রোল অবকাঠামো চূর্ণ হয়ে যায়। এর পর ভারত ঘোষণা দেয়, ব্রহ্মোসের উন্নততর ভার্সন তৈরি হবে উত্তরপ্রদেশের নতুন ৩০০ কোটির কারখানায়।
এই অভিযানের পর, বিশেষজ্ঞদের মতে, পাকিস্তানের কাছে বর্তমানে এমন কোনো প্রযুক্তি নেই যা ব্রহ্মোসকে মাঝপথে আটকাতে পারে। তাই পাকিস্তান এখন কার্যত ঘুটনে নত হয়েছে ভারতের কাছে।