অপারেশন সিন্দুর: পাকিস্তানের স্বীকারোক্তি, ভারতের আঘাত গভীর

অপারেশন সিন্দুরে ভারতের নির্ভুল হামলা পাকিস্তানের সামরিক ও সন্ত্রাসী অবকাঠামোতে গভীর ক্ষত সৃষ্টি করেছে, যা পাকিস্তানের সরকারি ডসিয়ারে স্বীকার করা হয়েছে। ৭ মে শুরু এই অভিযানে ভারত প্রথমে বাহাওয়ালপুরে জইশ-ই-মোহাম্মদ ও মুরিদকে লস্কর-ই-তৈয়বার ঘাঁটি সহ নয়টি সন্ত্রাসী ঠিকানা ধ্বংস করে। কিন্তু পাকিস্তানের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জবাবে ভারত ২৮টি স্থানে, যার মধ্যে নূর খান, সারগোধা, রফিকিসহ ১১টি বিমান ঘাঁটিতে আঘাত হানে, যা পাকিস্তানের প্রাথমিক দাবির চেয়ে বেশি।
পাকিস্তানের ডসিয়ারে পেশোয়ার, হায়দ্রাবাদ, গুজরানওয়ালাসহ অতিরিক্ত আটটি স্থানে হামলার উল্লেখ রয়েছে। ম্যাক্সার টেকনোলজিসের স্যাটেলাইট চিত্র ক্ষয়ক্ষতির তীব্রতা প্রকাশ করেছে। প্রতিরক্ষা বিশ্লেষক রাহুল সিং জানান, “ভারতের স্ট্যান্ড-অফ অস্ত্র ও প্রযুক্তিগত শ্রেষ্ঠত্ব পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে অকেজো করেছে।” তিন দিনের তীব্র সংঘাতের পর ১০ মে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা হয়, কারণ পাকিস্তানের আর প্রতিরোধের ক্ষমতা ছিল না।
অপারেশন সিন্দুর পাকিস্তানের সন্ত্রাসী নেটওয়ার্ক ও চীন-তুরস্ক সমর্থিত অস্ত্রের দুর্বলতা উন্মোচন করেছে। ভারতের বার্তা স্পষ্ট—সন্ত্রাসী হামলাকে যুদ্ধের সমতুল্য গণ্য করে কঠোর জবাব দেওয়া হবে।