হোটেল রুমে আড়াই ঘণ্টা ধরে মহিলাকে ধর্ষণ, অবস্থা খারাপ হওয়ায় চৌরাস্তায় ফেলে পালাল ঠিকাদার

উত্তর প্রদেশের হারদুই থেকে একটি চাঞ্চল্যকর ঘটনা সামনে এসেছে। সেখানে একটি হোটেলে আড়াই ঘণ্টা ধরে জিম্মি করে এক মহিলাকে ধর্ষণের চাঞ্চল্যকর ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। মহিলার অবস্থা খারাপ হয়ে গেলে অভিযুক্ত ঠিকাদার তাকে সেমরা চৌরাস্তায় ফেলে পালিয়ে যায়।
নির্যাতিতা কোতয়ালী থানায় পৌঁছে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন।
বিলগ্রাম কোতয়ালী এলাকার একটি গ্রামের এক মহিলা দু’দিন আগে শহর কোতয়ালী থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। মহিলাটি জানান যে তার স্বামী রাজমিস্ত্রি। তিনি আরবল থানা এলাকার দহেলিয়া গ্রামের ঠিকাদার মুন্নার কাছে কাজ করেন। মুন্না বর্তমানে জরৌলি শেরপুরে থাকেন। ১২ই জুন বাড়িতে সন্তানদের সাথে ঝগড়ার কথা জানানোর জন্য মহিলা মুন্নার বাড়িতে যান। মুন্না তাকে হারদুইতে নিয়ে গিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেয়। তার বাইকে বসেই তিনি হারদুই আসেন। দুপুর প্রায় ১২টা নাগাদ সদর তহসিলের কাছে অবস্থিত একটি হোটেলে তাকে নিয়ে যায়।
হোটেলে আড়াই ঘণ্টা ধরে জোর করে জিম্মি করে রাখা হয়। এর মধ্যে তার সাথে ধর্ষণ করা হয়। অবস্থা খারাপ হয়ে গেলে বাইকে বসিয়ে সেমরা চৌরাস্তার কাছে তাকে ফেলে পালিয়ে যায়। মহিলাটি ঘটনাটি তার স্বামীকে জানান। এরপর শহর কোতয়ালী থানায় অভিযোগ করেন। এই বিষয়ে সিও সিটি অঙ্কিত মিশ্র জানান যে, অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা দায়ের করা হয়েছে। অভিযুক্ত ঠিকাদারের খোঁজ চলছে।
ক্যাবে যুবতীর সাথে চালকের অশালীন আচরণ
অন্যদিকে, লখনউতে আবারও একা ভ্রমণকারী এক যুবতীর সাথে অশালীন আচরণের ঘটনা ঘটেছে। নির্যাতিতা আশিয়ানা থেকে আলমবাগ যাওয়ার জন্য একটি ক্যাব বুক করেছিলেন। যে চালক ক্যাব নিয়ে এসেছিল, সে মদ্যপ ছিল। যুবতীকে গাড়িতে একা দেখে চালক অশালীন আচরণ শুরু করে। প্রতিবাদ করলে সে গাড়ি ভুল পথে নিয়ে যেতে শুরু করে। কোনোমতে নির্যাতিতা চিৎকার করলে, ধরা পড়ার ভয়ে চালক যুবতীকে রাস্তার মাঝখানে নামিয়ে দেয়।